আ হ জুবেদঃ আসন্ন একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে ঘিরে একদিকে যেমন বাংলাদেশের রাজনৈতিক দল, প্রার্থী ও ভোটারদের মাঝে ব্যাপক উৎসাহ উদ্দীপনা আর উৎসবমুখর পরিবেশ, তেমনই ঠিক অন্যদিকে কুয়েতেও প্রবাসী বাংলাদেশীদের মধ্যে লক্ষ্য করা গেছে ব্যাপক উৎসাহ ও উদ্দীপনা আর উৎসবমুখর পরিবেশ।
কুয়েত প্রবাসী বিশিষ্ট ব্যবসায়ী,সমাজসেবক, জননন্দিত কমিউনিটি নেতা ও কুয়েতে বাংলাদেশী প্রিন্স খ্যাত কাজী শহিদ ইসলাম পাপুল লক্ষীপুর-২ (রায়পুর ও সদর আংশিক) থেকে আপেল মার্কা নিয়ে মহাজোটের প্রার্থী হিসেবে নির্বাচন করছেন।
কুয়েত প্রবাসী নেতা মহাহজোটের প্রার্থী কাজী শহীদ ইসলাম পাপুলের পক্ষে নির্বাচনী প্রচারণা সভা করেছেন কুয়েত প্রবাসী বাংলাদেশীরা।
নির্বাচনের বাকি আর মাত্র দুই দিন, এই মুহূর্তে নির্বাচনী শেষ প্রচারণায় ব্যস্ত দেশ- বিদেশের রাজনৈতিক দল গুলোর নেতাকর্মীরা।
এ ক্ষেত্রে কুয়েত প্রবাসীরাও বেস্ত সময় পাড় করছেন নির্বাচনী সভা আর সমাবেশে।
বুধবার স্থানীয় সময় রাতে কুয়েত সিটির একটি হোটেলে কুয়েত প্রবাসী নেতা মহাজোটের প্রার্থী কাজী শহীদ ইসলাম পাপুলের আপেল মার্কার পক্ষে নির্বাচনী প্রচারণা সভা করেছেন কুয়েত প্রবাসী বাংলাদেশীরা।
আবু বক্কর শিমুলের সভাপতিত্বে ও মোহাম্মদ সেন্টুর পরিচালনায় উক্ত নির্বাচনী প্রচারণা সভায় অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, বদরুল আলম লিটন, রাশেদুল ইসলাম, আমিনুর রহমান আমিন, মরতুজা মজিদ, রাজন আহমেদ ও রোকনুজ্জামান রোকন।
বক্তব্য রাখেন, নুরে আলম, মরতুজা মামুন, কামরুল ইসলাম, মোহাম্মদ আতিক হাসান,আজাদসহ অনেকে।
কুয়েত প্রবাসীরা আশা করেন, প্রবাসীদের প্রিয় নেতা কাজী শহীদ ইসলাম পাপুল সংসদ নির্বাচনে জয়ী হতে পারলে নিশ্চয় তিনি প্রবাসীদের স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিষয়গুলো নিয়ে প্রত্যাশিত কাজ করবেন।
কুয়েত প্রবাসীরা বলেন, কুয়েত প্রবাসী বিশিষ্ট ব্যবসায়ী ও কুয়েত আওয়ামীলীগের আহ্বায়ক কাজী শহীদ ইসলাম পাপুল তার নিজ এলাকা রায়পুরসহ প্রবাসীদের স্বার্থে অনেক উন্নয়নমূলক কাজ করার অঙ্গীকার করেছেন।
প্রবাসীরা বিশ্বাস করেন, প্রবাসীদের অধিকার আদায়ে কাজী শহিদল ইসলাম পাপুল গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবেন।
উল্লেখ্য, লক্ষ্মীপুর-২ আসনে মহাজোট প্রার্থী মোহাম্মদ নোমান নির্বাচন থেকে সরে যাওয়ায় মহাজোটের সমর্থন পেয়েছিলেন আপেল মার্কার স্বতন্ত্র প্রার্থী কাজী শহীদ ইসলাম পাপুল।
এর পর থেকে স্থানীয় এলাকায় মহাজোটের প্রার্থী হিসেবে কাজী শহীদ ইসলাম পাপুল তার নির্বাচনী প্রচারণা চালাচ্ছেন।